প্রাচীন ভারতেও, প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের সূচনা হয় এক ধরনের সহজাত বস্তুবাদ দিয়ে।

প্রাচীন ভারতেও, প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের সূচনা হয় এক ধরনের সহজাত বস্তুবাদ দিয়ে।
এই নতুন ইন্টার্নশিপের নাম এমপ্লয়মেন্ট লিঙ্ক ইন্সেন্টিভ বা কর্মসংস্থানের সঙ্গে যুক্ত উৎসাহ ভাতা। এতে বলা হচ্ছে যে নতুন কর্মীকে প্রথম চার বছরের ইপিএফের মালিকের জমার অর্থ দেবে কেন্দ্র। এটা ইন্টার্নশিপ প্রকল্পের আওতায় হবে। এই ইপিএফ-এর টাকা শিল্প মালিকের কাছে সরসরি পৌছে দেওয়া হবে। আরো একটি প্রকল্পে, নিয়োগকারী অতিরিক্ত যে নতুন নিয়োগ করবে তাতে প্রতি কর্মী পিছু ৩ হাজার টাকা দু’বছর নিয়োগকারীকে ইন্টার্নশিপ ‘ভাতা হিসাবে দেবে কেন্দ্র। প্রতি নতুন কর্মী পিছু নিয়োগকারীর মোট ভর্তুকি মিলবে ৭২ হাজার টাকা।
ইতিহাসের বস্তুনিষ্ঠ চর্চাকে বাদ রেখে এগোনো যাবে না।
আদালতের সংজ্ঞার ধারা যা পূর্ববর্তী বিধিতে ন্যায় বিচারের আদালত হিসাবে অভিহিত করা হয়েছিল, এখন তাকে কেবল আদালত হিসাবে অভিহিত করা হয়েছে, যদিও এর পরবর্তী অংশে আদালতের সংজ্ঞা বহাল রাখা হয়েছে। যদিও আইনবিধির ভিতরের অংশগুলি ইংরেজিতে রয়েছে, কিন্তু সংশ্লিষ্ট বিধিগুলির নামকরণ করা হয়েছে সংস্কৃত মিশ্রিত হিন্দিতে, যা অহিন্দিভাষী অংশের মানুষেরা তাদের ওপর হিন্দি চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে বলে আপত্তি জানিয়েছেন। মিডিয়া রিপোর্ট অনুসারে মাদ্রাজ হাইকোর্টের একজন বিচারক বলেছেন যে, তাঁর আদালতে শুধুমাত্র পূর্বের ইংরেজি নামগুলিই ব্যবহার করা হবে।
রেশন ব্যবস্থা দেশে ভেঙে পড়েছে, দেশের ক্ষুধা সূচকের নিরিখে ভারতের অবস্থান মোদী রাজত্বে ক্রমশ নীচের দিকে নেমে গেছে। দেশের মানুষ ভেবেছিলেন বোধহয় এই জোট সরকার এবং মানুষের রায় দেখে রেশন ব্যবস্থায় কিছুটা বরাদ্দ বাড়বে। এই পরিপ্রেক্ষিতে অমানবিক ভাবে খাদ্য এবং গণবন্টন দপ্তরের বরাদ্দ ২,২১,৯২৪.৬৪ কোটি টাকা থেকে কমে এই বছর করা হল ২,১৩,০১৯.৭৫ কোটি টাকা।
সমালোচনায় বিদ্ধ মনের কাতরতা থেকে আবার তিনি কবিকে লিখলেন,‘‘রাইকমল সম্পর্কে আপনি আমাকে সান্ত্বনা দিয়েছেন কিনা জানি না। কারণ আমার সমসাময়িকেরা আমার লেখাকে বলেন—স্থুল। ১৯৩৭-র ১২ই মার্চ রবীন্দ্রনাথ জবাব পাঠালেন,‘‘তোমার স্থুল দৃষ্টির অপবাদ কে দিয়েছে জানিনে কিন্তু আমার তো মনে হয় তোমার রচনায় সূক্ষ্মস্পর্শ আছে, আর তোমার কলমে বাস্তবতা সত্য হয়েই দেখা দেয় তাতে বাস্তবতার কোমরবাঁধা ভান নেই, গল্প লিখতে বসে গল্প না লেখাটাকেই যাঁরা বাহাদুরি মনে করেন, তুমি যে তাঁদের দলে নাম লেখাওনি এতে খুশি হয়েছি।’’
ব্যখ্যা করতে গিয়ে কেউ মূল কথাটাই বদলে দিয়েছেন।
প্রাচীন ভারতেও বস্তুবাদের চর্চা ছিল।
প্রথমত, গাজায় গণহত্যার পর থেকে, জঁ-লুক মেলোঁশঁ এবং “অ্যাঁসুমি” পার্টির নেতা-কর্মীরা ইসরায়েলি প্রেসিডেন্ট নেতানিয়াহু এবং তার চরম দক্ষিণপন্থী দলের বিরুদ্ধে তীব্র ধিক্কার জানান। যাকে কেন্দ্র করে ফরাসি ইহুদি সম্প্রদায় বিভক্ত হয়ে যায়। অনেক ইহুদি বুদ্ধিজীবী এবং সাধারণ মানুষ আরএন/এফএন-এর গণহত্যা এবং জাতিনির্মূলীকরণ ইতিহাস ও চরিত্র ভুলে গেলেন বা ইচ্ছে করে ভুলে গেলেন এবং বাম দল “অ্যাঁসুমি” এর বিরুদ্ধে চলে গেলেন। তাদের মধ্যে কেউ কেউ এমনকি আরএন/এফএন-কে খোলাখুলি সমর্থনও করলেন।
এঙ্গেলস আশাবাদী মার্কসের শরীর সেরে উঠবে।