শ্রমিকেরা লড়াই করছেন। গত বছর ২৬শে নভেম্বর সারা দেশে ঐতিহাসিক ধর্মঘট পালন করেছেন তারা – দেশজোড়া ঐক্য নির্মাণ করে। পুঁজিবাদ, কর্পোরেট এবং তাদের ধামাধরা মোদী সরকার যতই চেষ্টা করুক শ্রমিকদের সংগ্রামী ঐক্য ভেঙ্গে দিতে এদেশে শ্রমিক – মেহনতি জনতা জানেন তাদের একমাত্র হাতিয়ার ঐক্যবদ্ধ সংগ্রাম। আজকের দিনে শ্রমিকশ্রেনীর উপরে যে অভূতপূর্ব আক্রমন তার মোকাবিলায় লেনিনের কথা মনে রাখতেই হবে – “A basic condition for the necessary expansion of political agitation is the organisation of comprehensive political exposure.”
Category: Campaigns & Struggle
সিপিআই (এমএল): পশ্চিমবঙ্গে ভুল দিশা: একটি রাজনৈতিক মন্তব্য
Published on People’s Democracy 14.03.2021 issue THE general secretary of the CPI(ML), Dipankar Bhattacharya, has been airing his views in
"ইস্ট ফোর ড্যুইং বিজনেস" বলে আসলে মালিকদের শোষণের ছাড়পত্র দেওয়া হচ্ছে
মুনাফার লোভে পুঁজিবাদ কতটা নির্লজ্জ হতে পারে ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে লেনিন বলেছিলেন “মুনাফার গন্ধ পেলে এরা পারে না এমন কোন কাজ নেই, প্রয়োজনে মৃত মায়ের চামড়া ছাড়িয়ে ডুগডুগি বাজাতেও এরা পিছপা হবে না।” – আজকের ভারতে সরকারের ভূমিকা দেখলে তিনি কি বলতেন সেই কথা উপলব্ধি করতে পন্ডিত হতে হয় না।
শ্রম আইনের নামে মালিকদের স্বার্থরক্ষা করাই বিজেপি সরকারের অ্যাজেন্ডা
এঙ্গেলস বলেছিলেন “Actually, each mental image of the world system is and remains limited, objectively by the historical situation and subjectively by its author’s physical and mental constitution.”… মোদী সরকার কেন শ্রমিক-মজুর-গরিব মানুষের সরকার নয় তা বুঝতে পন্ডিত হতে হয় না, অন্য দল থেকে বিধায়ক কিংবা সাংসদ কেনার উদ্দেশ্যে বিজেপি যেভাবে বিপুল অর্থব্যায় করে সেই টাকার সংস্থান কোথা থেকে হয় এটুকু জানলেই চলে। অন্তত সেই ব্যাপারে সরকার সৎ তো বটেই!
রাষ্ট্রায়ত্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠান বেসরকারিকরণের বাজেট প্রস্তাবের বিরুদ্ধে ১৫-১৬, ১৭ ও ১৮ই মার্চ ব্যাঙ্ক এবং বিমা শিল্পে ধর্মঘট - প্রদীপ বিশ্বাস*
কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী গত ১লা মার্চ সংসদে বাজেট পেশ করতে গিয়ে দেশের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক এবং বিমা ক্ষেত্র নিয়ে যে প্রস্তাব করেছেন
প্রভিডেন্ট ফান্ড, পেনশন এবং অন্যান্য সুযোগসুবিধা বাতিল করতে চায় সরকার
কেউ যুক্তি হাজির করতে পারেন, লকডাউন পরবর্তী সময়ে ছোট বড় সংস্থাগুলি বাড়তি মুনাফা করতে চাইলে তা এমন কি অন্যায়! তাদের মনে রাখা উচিত চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ, EPF সংক্রান্ত ভুয়ো তথ্য জমা করে শ্রমিক কল্যান খাতে খরচ কমিয়ে এই সংস্থাগুলি যে বাড়তি মুনাফার ব্যাবস্থা করে তা দেশের বা জনগণের কোনও কাজেই লাগেনা, কারন সেই বিপুল মুনাফাই আয়ব্যায়ের খাতায় লেখা থাকে না, ফলে বাড়টি মুনাফায় একটি পয়সাও বাড়তি কর দিতে হয় না – গোটাটাই চলে যায় ব্যাক্তিগত মালিকানার পকেটে, এতে যেমন এইসব সংস্থায় কর্মরত শ্রমিক – কর্মচারীদের কোনও সুবিধা নেই, উল্টে শোষণ বাড়ে – আবার অন্যদিকে দেশের রাজস্বখাতেও কোনও বাড়তি সংস্থান হয় না। ফলে ক্ষতির প্রভাব সার্বিক, যদিও মুনাফা কামানর পথে উৎপাদন (পণ্য হোক বা পরিষেবা) শ্রমের ভূমিকা এখনও সামাজিক! মুনাফার খোঁজে নির্লজ্জ পুঁজিবাদের চরিত্র বর্ণনা করতে ঠিক মার্কস যেমনটা বলেছিলেন।
গণতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, জনহিতের সরকার গড়ে তুলতে ভোট দিন - তাপস সিনহা
২০২১ সালে পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনে সংযুক্ত মোর্চা (বাম, কংগ্রেস এবং ইন্ডিয়ান সেক্যুলার ফ্রন্ট) সমর্থিত সকল প্রার্থীকে বিপুল ভোটে জয়ী করুন। রাজ্যে সংযুক্ত মোর্চার গণতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, জনহিতের সরকার গড়ে তুলুন
গণতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, জনহিতের সরকার গড়ে তুলতে ভোট দিন - মণিকা কর পাইক
২০২১ সালে পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনে সংযুক্ত মোর্চা (বাম, কংগ্রেস এবং ইন্ডিয়ান সেক্যুলার ফ্রন্ট) সমর্থিত সকল প্রার্থীকে বিপুল ভোটে জয়ী করুন। রাজ্যে সংযুক্ত মোর্চার গণতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, জনহিতের সরকার গড়ে তুলুন
গণতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, জনহিতের সরকার গড়ে তুলতে ভোট দিন - করুণাশংকর ভৌমিক
২০২১ সালে পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনে সংযুক্ত মোর্চা (বাম, কংগ্রেস এবং ইন্ডিয়ান সেক্যুলার ফ্রন্ট) সমর্থিত সকল প্রার্থীকে বিপুল ভোটে জয়ী করুন। রাজ্যে সংযুক্ত মোর্চার গণতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, জনহিতের সরকার গড়ে তুলুন
গণতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, জনহিতের সরকার গড়ে তুলতে ভোট দিন - আশীষ গুছাইত
২০২১ সালে পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনে সংযুক্ত মোর্চা (বাম, কংগ্রেস এবং ইন্ডিয়ান সেক্যুলার ফ্রন্ট) সমর্থিত সকল প্রার্থীকে বিপুল ভোটে জয়ী করুন। রাজ্যে সংযুক্ত মোর্চার গণতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, জনহিতের সরকার গড়ে তুলুন