দাঙ্গাবাজ-লুটেরাদের পঞ্চায়েত থেকে হটাও, মানুষের পঞ্চায়েত গড়ে তোলো।
Category: Campaigns & Struggle
মানুষ খুন করে মানুষের লড়াইকে স্তব্ধ করা যাবে না
১৫ জুন,২০২৩ (বৃহস্পতি বার) ওয়েবডেস্ক প্রতিবেদন : উত্তর দিনাজপুরের চোপড়াতে মনোনয়ন দাখিলের সময় বাম-কংগ্রেস মিছিলে তৃনমূলের দুষ্কৃতীদের গুলি, বোমাবাজি ।
চে গ্যেভারাঃ যে মতাদর্শের মৃ্ত্যু নেই
এই উপমহাদেশের ছাত্র-যুব আন্দোলন ভগৎ সিং এর মতন চে-র সংগ্রামী জীবন দেখেই স্বপ্ন দেখে সমাজ পরিবর্তনের।
সমাজবাদী সংস্কৃতিই জনগণতন্ত্রের সংস্কৃতি
সমাজবাদী বা প্রলেতারীয় সংস্কৃতিই হচ্ছে জনগণের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের ও তার সমাজ ব্যবস্থার সংস্কৃতি, তার একটা বিশেষ স্তর। তাই সে জেহাদ শুরু করতে আর বিলম্ব করা উচিত নয় ।
রেলের ব্যর্থতা ঢাকতেই সিবিআই তদন্ত
নিজেদের গাফিলতি ধামাচাপা যে দেবেই বিজেপি সেটা বোঝা গিয়েছিল দুর্ঘটনার দিন রাতেই।
"কথা নেই কোথাও থামার ..." সম্পৃক্তা বোস
৫ জুলাই ২০২৩ (সোমবার) দ্বিতীয় পর্ব এই বিজ্ঞপ্তি আসলে ধ্বংসাত্মক?কারণ :Post Facto Clearance: খসড়াটিতে বলা হয়েছে যে প্রকল্প, কার্যক্রম চলাকালীন
"কথা নেই কোথাও থামার ..." সম্পৃক্তা বোস
৫ জুলাই, ২০২৩ সোমবার প্রথম পর্ব ব্যস্ত শহর, ত্রস্ত পা, ক্লান্ত মানুষজন! ঘামে ভেজা শরীর আরো আরো বেশী ক্লান্ত এই
পরিবেশ ও জলবায়ুর সংকট - মার্কসবাদীদের দৃষ্টিতে
পরিবেশের সংকটকে প্রযুক্তিগত সংকট বলে ভেবে নেওয়ার একটা চল রয়েছে, সেই মনোভাব সঠিক নয়।
For poetry time is eternal!
শিল্পের জন্য, শিল্প বা কবিতার জন্য কবিতা নয়; বরং ‘মানুষের জন্য সবকিছু’ এই কমিউনিস্ট ভাবাদর্শে উজ্জীবিত হয়েছিলেন নাজিম হিকমত ছেলেবেলা থেকেই। ছেলেবেলা থেকে তিনি স্বপ্ন দেখতেন—একদিন মানুষের মুক্তি হবে। স্বপ্ন দেখতেন, দরিদ্র ও নিম্নবর্গের মানুষ একদিন রাষ্ট্রে তাদের ন্যায্য অধিকার ফিরে পাবে। স্বপ্ন থেকেই শুরু হয় সংগ্রাম।
মানুষের কাছে, মানুষের কথা
গ্রামবাংলায় তৃণমূল জমানার আগেও নব্যধনীর উত্থান দেখা গেছিল কিন্তু তাদের ধনী হওয়ার ক্ষেত্রটি প্রধানতঃ ছিল ব্যবসা, বাণিজ্য। ব্যতিক্রমি ক্ষেত্র ছাড়া তাদের লুঠেরা, অত্যাচারীর ভুমিকা দেখা যায় নি। ২০১১সালের পর তৃণমূল জমানায় নব্যধনীদের বেশির ভাগটাই রাতারাতি বাড়ি, গাড়ি, জমি, সম্পত্তির শীর্ষে পৌঁছাতে আশ্রয় নেয় রাজনীতির যা ২০১১-র আগে বাম জমানায় ছিলনা। এরা শুধু আশ্রয় নিচ্ছে এমনটা শুধু না, এরা শাসক দলের কর্তৃত্বের আসনে চলে এসেছে। গ্রামের প্রধান, সমিতির সভাপতি, জেলা পরিষদের সদস্য, এম.এল.এ., আবার কেউ কেউ সরকারী পদ না পেলেও দলের অঞ্চল বা ব্লক সভাপতি হয়ে এসব কাজ চালাচ্ছেন। আবার কেউ এসব সরকারী পদে নেই কিন্তু গ্রামের মধ্যে প্রধান দল ও প্রশাসনের প্রধান কর্তৃত্বে এরাই আছেন।