PB Statement

ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর ধ্বংসলীলাকে তীব্র ধিক্কার জানিয়ে পলিট ব্যুরোর বিবৃতি

পলিট ব্যুরো প্যালেস্তাইনের গাজা শহরে ইসরায়েলি সৈন্যদের গুলিতে ১১২ জন প্যালেস্তিনিয়র নিহত এবং আরও অনেকের আহত হওয়ার ঘটনায় গভীর শোক ও তীব্র নিন্দা জানায়। এই নরসংহার গাজার ক্ষুধার্ত মানুষদের উপর সংঘটিত হয়েছে যারা ঐ এলাকায় উপস্থিত হওয়া ত্রাণবাহী ট্রাক থেকে খাবার সংগ্রহ করছিল। ইসরায়েলের হামলায় গাজায় এখন পর্যন্ত ৩০,০০০ প্যালেস্তিনিয় নিহত হয়েছে।

গোটা রাজ্যে নতুন বার্তা ছড়িয়ে দিচ্ছে সন্দেশখালি

প্রশ্ন: নিরাপদ সর্দার কি এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দেবেন? নিরাপদ সর্দার: আমি সবসময়ে গণআন্দোনের প্রথম সারিতেই ছিলাম, প্রত্যক্ষভাবে হোক বা পরোক্ষভাবে।

Mario Teran

চে'র হত্যাকারীর চিকিৎসাও করেছিল কিউবাই

চে’র হত্যাকারীর দৃষ্টিশক্তি ফিরিয়ে দিলেন কিউবার চিকিৎসকরা। কিউবার সরকারি সংবাদ মাধ্যমের খবর, ১৯৬৭ সালে যিনি বিপ্লবী নেতা চে’কে হত্যা করেছিলেন, বলিভিয়াতে কর্মরত চিকিৎসকরা তাঁর দৃষ্টিশক্তি ফিরিয়ে দিয়েছেন।

Dwarka highway scam

হদিস দিল সিএজি রিপোর্টঃ সড়ক যোজনায় ব্যাপক আর্থিক কেলেঙ্কারি

এনএইচএআই টেন্ডার ডাকার আগে যে খরচ এর অনুমান করেছিল, তার পরিমানও ছিল সিসিইএ অনুমোদন করা খরচের ১১ গুন। এনএইচএআই’র হিসাব অনুযায়ী প্রতি কিলোমিটারে খরচ হওয়ার কথা ছিল কিলোমিটার প্রতি ২০৬.৩৯ কোটি টাকার কাছাকাছি। টেন্ডার ডাকার পরে সেই খরচ দাঁড়ায় কিলোমিটার পিছু ১৮১.৯৪ কোটি টাকা, যা এনএইচএআই এর আনুমানিক খরচের থেকে প্রায় ১২ শতাংশ কম। এর পরে কিলোমিটার প্রতি খরচ কিভাবে ২৫০.৭৭ কোটিতে গিয়ে পৌঁছালো তার কোনো সদুত্তর মেলে নি, এমনকি ভারত সরকার এই ব্যাপক খরচে রাশ টানার কোন প্রচেষ্টাও করেনি।

বিজেপি বিরোধী জোটের যৌথ বিবৃতি

আমরা, ভারতের ২৬টি প্রগতিশীল দলের নিম্নস্বাক্ষরকারী নেতৃত্ব, সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত ভারতের ধারণাকে রক্ষা করার জন্য আমাদের দৃঢ় সংকল্প ব্যক্ত করছি। বিজেপি পরিকল্পিতভাবে আমাদের প্রজাতন্ত্রের নিজস্ব চরিত্রকে ভয়াবহ ভাবে আঘাত করছে।আমরা আমাদের দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে।ভারতীয় সংবিধানের মূল স্তম্ভগুলি – ধর্মনিরপেক্ষ গণতন্ত্র, অর্থনৈতিক সার্বভৌমত্ব, সামাজিক ন্যায়বিচার এবং যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো – পদ্ধতিগতভাবে এবং ভয়ঙ্করভাবে ধ্বংস করা হচ্ছে।

For poetry time is eternal!

শিল্পের জন্য, শিল্প বা কবিতার জন্য কবিতা নয়; বরং ‘মানুষের জন্য সবকিছু’ এই কমিউনিস্ট ভাবাদর্শে উজ্জীবিত হয়েছিলেন নাজিম হিকমত ছেলেবেলা থেকেই। ছেলেবেলা থেকে তিনি স্বপ্ন দেখতেন—একদিন মানুষের মুক্তি হবে। স্বপ্ন দেখতেন, দরিদ্র ও নিম্নবর্গের মানুষ একদিন রাষ্ট্রে তাদের ন্যায্য অধিকার ফিরে পাবে। স্বপ্ন থেকেই শুরু হয় সংগ্রাম।

মানুষের কাছে, মানুষের কথা

গ্রামবাংলায় তৃণমূল জমানার আগেও নব্যধনীর উত্থান দেখা গেছিল কিন্তু তাদের ধনী হওয়ার ক্ষেত্রটি প্রধানতঃ ছিল ব্যবসা, বাণিজ্য। ব্যতিক্রমি ক্ষেত্র ছাড়া তাদের লুঠেরা, অত্যাচারীর ভুমিকা দেখা যায় নি। ২০১১সালের পর তৃণমূল জমানায় নব্যধনীদের বেশির ভাগটাই রাতারাতি বাড়ি, গাড়ি, জমি, সম্পত্তির শীর্ষে পৌঁছাতে আশ্রয় নেয় রাজনীতির যা ২০১১-র আগে বাম জমানায় ছিলনা। এরা শুধু আশ্রয় নিচ্ছে এমনটা শুধু না, এরা শাসক দলের কর্তৃত্বের আসনে চলে এসেছে। গ্রামের প্রধান, সমিতির সভাপতি, জেলা পরিষদের সদস্য, এম.এল.এ., আবার কেউ কেউ সরকারী পদ না পেলেও দলের অঞ্চল বা ব্লক সভাপতি হয়ে এসব কাজ চালাচ্ছেন। আবার কেউ এসব সরকারী পদে নেই কিন্তু গ্রামের মধ্যে প্রধান দল ও প্রশাসনের প্রধান কর্তৃত্বে এরাই আছেন।

মনুবাদীদের কাছে ব্রাত্য দ্রৌপদী

দেশের সংবিধানের ৭৯নং অনুচ্ছেদে স্পষ্ট উল্লেখ করা আছে “সংসদ রাষ্ট্রপতি এবং দুটি কক্ষ নিয়ে গঠিত”। প্রধানমন্ত্রী সংসদের নিম্নকক্ষ বা লোকসভার সদস্য হলে তার নেতা হন, আর উচ্চকক্ষ বা রাজ্যসভার সদস্য হলে তার নেতা হন। তিনি কোনোভাবেই সমগ্র সংসদের নেতা নন। সংসদ ভবনে লোকসভা এবং রাজ্যসভা দুই কক্ষেরই অধিবেশন হয় এবং দুই কক্ষের যৌথ অধিবেশনও প্রয়োজন অনুযায়ী হয়। এটি কোনও একটি কক্ষের নেতার অধীন নয়। সংবিধানে একমাত্র রাষ্ট্রপতিকেই অধিকার দেওয়া আছে, সংসদের অধিবেশন আহ্বান বা Summon করার এবং অধিবেশন স্থগিত করা Prorogue করার।