প্রতারণা ও ভাওতাবাজির মিশেল এই ইন্টার্নশিপ

এই নতুন ইন্টার্নশিপের নাম এমপ্লয়মেন্ট লিঙ্ক ইন্সেন্টিভ বা কর্মসংস্থানের সঙ্গে যুক্ত উৎসাহ ভাতা। এতে বলা হচ্ছে যে নতুন কর্মীকে প্রথম চার বছরের ইপিএফের মালিকের জমার অর্থ দেবে কেন্দ্র। এটা ইন্টার্নশিপ প্রকল্পের আওতায় হবে। এই ইপিএফ-এর টাকা শিল্প মালিকের কাছে সরসরি পৌছে দেওয়া হবে। আরো একটি প্রকল্পে, নিয়োগকারী অতিরিক্ত যে নতুন নিয়োগ করবে তাতে প্রতি কর্মী পিছু ৩ হাজার টাকা দু’বছর নিয়োগকারীকে ইন্টার্নশিপ ‘ভাতা হিসাবে দেবে কেন্দ্র। প্রতি নতুন কর্মী পিছু নিয়োগকারীর মোট ভর্তুকি মিলবে ৭২ হাজার টাকা।

"শ্রদ্ধাঞ্জলি " - শ্রদ্ধায় ও স্মরণে বীরাঙ্গনা কল্পনা দত্ত

আজ অগ্নিযুগের মহান বিপ্লবী কল্পনা দত্তের ১১২ তম জন্মদিন, কল্পনা দত্ত মাষ্টারদা সূর্য সেনের অন্যতম সহকর্মী ছিলেন, প্রথমে মাষ্টারদা সূর্য সেনের দলে নারী অন্তর্ভুক্তির বিষয়টিতে কিছু নিষেধাজ্ঞা ছিলো ,কিন্তু বাংলার নারীদের সশস্ত্র বিপ্লবী কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ দেখে মাষ্টারদা সূর্য সেন এই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেন | তাঁর বিপ্লবী ভূমিকা দেখে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ তাঁকে অগ্নিকন্যা আখ্যা দিয়েছিলেন |

নতুন তিনটি ফৌজদারি আইনবিধি - ফৌজদারি আইনকে পঙ্গু করার চক্রান্ত

আদালতের সংজ্ঞার ধারা যা পূর্ববর্তী বিধিতে ন্যায় বিচারের আদালত হিসাবে অভিহিত করা হয়েছিল, এখন তাকে কেবল আদালত হিসাবে অভিহিত করা হয়েছে, যদিও এর পরবর্তী অংশে আদালতের সংজ্ঞা বহাল রাখা হয়েছে। যদিও আইনবিধির ভিতরের অংশগুলি ইংরেজিতে রয়েছে, কিন্তু সংশ্লিষ্ট বিধিগুলির নামকরণ করা হয়েছে সংস্কৃত মিশ্রিত হিন্দিতে, যা অহিন্দিভাষী অংশের মানুষেরা তাদের ওপর হিন্দি চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে বলে আপত্তি জানিয়েছেন। মিডিয়া রিপোর্ট অনুসারে মাদ্রাজ হাইকোর্টের একজন বিচারক বলেছেন যে, তাঁর আদালতে শুধুমাত্র পূর্বের ইংরেজি নামগুলিই ব্যবহার করা হবে।

২০২৪ কেন্দ্রীয় বাজেটঃ দেশের অর্থনৈতিক বাস্তবতাকে অস্বীকার

রেশন ব্যবস্থা দেশে ভেঙে পড়েছে, দেশের ক্ষুধা সূচকের নিরিখে ভারতের অবস্থান মোদী রাজত্বে ক্রমশ নীচের দিকে নেমে গেছে। দেশের মানুষ ভেবেছিলেন বোধহয় এই জোট সরকার এবং মানুষের রায় দেখে রেশন ব্যবস্থায় কিছুটা বরাদ্দ বাড়বে। এই পরিপ্রেক্ষিতে অমানবিক ভাবে খাদ্য এবং গণবন্টন দপ্তরের বরাদ্দ ২,২১,৯২৪.৬৪ কোটি টাকা থেকে কমে এই বছর করা হল ২,১৩,০১৯.৭৫ কোটি টাকা।

গ্রামের আয়নায় মার্কসবাদকে অভ্রান্ত প্রমাণ করা এক গান্ধীবাদী

সমালোচনায় বিদ্ধ মনের কাতরতা থেকে আবার তিনি কবিকে লিখলেন,‘‘রাইকমল সম্পর্কে আপনি আমাকে সান্ত্বনা দিয়েছেন কিনা জানি না। কারণ আমার সমসাময়িকেরা আমার লেখাকে বলেন—স্থুল। ১৯৩৭-র ১২ই মার্চ রবীন্দ্রনাথ জবাব পাঠালেন,‘‘তোমার স্থুল দৃষ্টির অপবাদ কে দিয়েছে জানিনে কিন্তু আমার তো মনে হয় তোমার রচনায় সূক্ষ্মস্পর্শ আছে, আর তোমার কলমে বাস্তবতা সত্য হয়েই দেখা দেয় তাতে বাস্তবতার কোমরবাঁধা ভান নেই, গল্প লিখতে বসে গল্প না লেখাটাকেই যাঁরা বাহাদুরি মনে করেন, তুমি যে তাঁদের দলে নাম লেখাওনি এতে খুশি হয়েছি।’’

PB Statement

প্যালেস্তিনীয় সংহতির বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা প্রত্যাহার করতে হবে - পলিট ব্যুরোর বিবৃতি

ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী)-এর পলিটব্যুরো মহরমের মিছিলে প্যালেস্তিনীয় পতাকা ওড়ানো ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে দায়ের করা ফৌজদারি মামলাগুলি অবিলম্বে প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছে। জানা গেছে যে এই মামলাগুলি জম্মু ও কাশ্মীর, বিহার, মধ্যপ্রদেশ এবং ঝাড়খণ্ডে বিজেপি এবং ভিএইচপি নেতাদের অভিযোগের ভিত্তিতে বেআইনি কার্যকলাপ প্রতিরোধ আইন (ইউএপিএ) এবং ভারতীয় ন্যায় সংহিতা (বিএনএস) এর কঠোর ধারাগুলির অধীনে দায়ের করা হয়েছে।

ফ্রান্স কাঁপানো দশদিন

প্রথমত, গাজায় গণহত্যার পর থেকে, জঁ-লুক মেলোঁশঁ এবং “অ্যাঁসুমি” পার্টির নেতা-কর্মীরা ইসরায়েলি প্রেসিডেন্ট নেতানিয়াহু এবং তার চরম দক্ষিণপন্থী দলের বিরুদ্ধে তীব্র ধিক্কার জানান। যাকে কেন্দ্র করে ফরাসি ইহুদি সম্প্রদায় বিভক্ত হয়ে যায়। অনেক ইহুদি বুদ্ধিজীবী এবং সাধারণ মানুষ আরএন/এফএন-এর গণহত্যা এবং জাতিনির্মূলীকরণ ইতিহাস ও চরিত্র ভুলে গেলেন বা ইচ্ছে করে ভুলে গেলেন এবং বাম দল “অ্যাঁসুমি” এর বিরুদ্ধে চলে গেলেন। তাদের মধ্যে কেউ কেউ এমনকি আরএন/এফএন-কে খোলাখুলি সমর্থনও করলেন।

নিট পরীক্ষাঃ দুর্নীতির শৈলচুড়া মাত্র

গুরুত্বপুর্ণ প্রবেশিকা পরীক্ষায় এই ধরণের ব্যাপক দুর্নীতি আসলে অপরাধ প্রবণতার দিকেই ইঙ্গিত করে। সেই প্রবণতা শুধু পরীক্ষার আয়োজনেই সীমাবদ্ধ থাকে না, সমগ্র উচ্চশিক্ষার ব্যবস্থাটাই বিরাট বিপদের সম্মুখীন হয়। এমন বিপর্যয়ের দিক থেকে নজর ঘোরাতেই সরকার সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। যে তদন্ত কমিটি গঠিত হয়েছে তারও লক্ষ্য আসল সত্যকে চাপা দেওয়া। সেই জন্যই যাদের বিরুদ্ধে প্রধান অভিযোগ, সেই এনটিএ-র চেয়ারম্যান প্রদীপ যোশিকেই নির্লজ্জের মতো চেয়ারম্যান করে এই তদন্ত কমিটির মাথায় বসানো হয়েছে।

অমর শহীদেরা পথ দেখান

কংগ্রেসের এই খুনে বাহিনীর কেউই পুঁজিপতি- জমিদার- জোতদারদের পরিবার থেকে আসেনি। তারা এসেছিল সাধারণ পরিবার থেকে। পুঁজিবাদী ব্যবস্থায় বৈষম্য বাড়ে, দারিদ্র বাড়ে, বেকারি বাড়ে। এই বেকার বাহিনীর একটা অংশকে বিপথগামী করে মেহনতি মানুষের আন্দোলনের নেতৃত্বকে খুন করার কাজে ব্যবহার করা হয়। চেতনা দিতে না পারলে যাদের নীতির জন্য তারা বেকার হয়, তাদের স্বার্থেই এরা ব্যবহৃত হয়।