বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) জানিয়েছে সারা পৃথিবীতে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ মহামারীতে পরিণত হয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়াকে ব্যবহার করে এবং অন্যান্য নানা পন্থায় মানুষের মনে এই সংক্রমনের সম্পর্কে বিভিন্ন অসত্য, অপবিজ্ঞানমূলক প্রচার চলছে। কেউ না জেনে-বুঝেই এই মিথ্যাপ্রচারের শিকার হয়ে পড়ছেন, অন্যদের মধ্যেও সেই অযাচিত আতঙ্ক ছড়িয়ে দিচ্ছেন। যারা জেনে-বুঝেই এই কাজ করছেন তাদের কায়েমি স্বার্থের ঐতিহাসিক যোগসূত্র রয়েছে।
এই অবস্থায় মানুষের মধ্যে এই ভাইরাসের সংক্রমণ সম্পর্কে সঠিক সচেতনতার প্রচার অত্যন্ত জরুরী হয়ে পড়েছে।
এই নিবন্ধের সাথে দুটি পিডিএফ ফাইল যুক্ত করা হয়েছে।
নিচের পিডিএফ ফাইলে তথ্যসহ বিস্তারিত জানানো হয়েছে কিভাবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সাথে একযোগে চীন এই ভাইরাসের আক্রমণকে প্রতিরোধ করেছে। এই ক্ষেত্রে চীনের অভিজ্ঞতা সারা পৃথিবীর অন্যান্য দেশগুলিরও জানার দরকার – কোনোরকম অপপ্রচার থেকে দূরে থাকতে মানুষের মধ্যে এই সংক্রান্ত সঠিক সচেতনতার প্রসার প্রয়োজন।
পরের ফাইলটিতে কোভিড-১৯’র উৎপত্তি সম্পর্কে বিস্তারিত জানানো হয়েছে। জনমানসে চীন অথবা সমাজতান্ত্রিক ব্যাবস্থা সম্পর্কে ঘৃণা ছড়ানোর উদ্দেশ্য নিয়ে নানাভাবে প্রচার করা হচ্ছে। এই অবস্থায় সঠিক তথ্যকে মানুষের কাছে পৌঁছে দেবার সামাজিক দায় সবারই। নিজে সঠিক জানুন – অন্যদেরকেও সঠিক জানতে ও বুঝতে সাহায্য করুন।
জনমানসে ছড়িয়ে পড়া অপপ্রচারের জবাবে এই রিপোর্টগুলিতে উল্লিখিত একটি কথা আমাদের খেয়াল রাখতেই হবে – ” Our analysis clearly show that SARS-COV-2 is not a laboratory construct or a purposefully manipulated virus.”
Picture Source: Social Media