চলতি বছরের শুরুতেই বেতন কমিশনের সুপারিশের বেতন এ, নজির বিহীন ঘটনা সামনে এসেছিল, এ রাজ্যের সরকারি কর্মচারীরা সম্মুখীন হয়ে ছিল ডিএ-হীন বেতনের আর এর রূপকার স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী। ৫০ বছর পরে এমন ঘটনা সামনে এসেছিল।
ডিএ-দাবি তে আন্দোলন শুরু তখন থেকেই। এরপর ১৩মার্চ কেন্দ্রীয় সরকার শ্রমিক কর্মচারীদের জন্য আরো ৪ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ঘোষণা করেছে, মোট ৮ দফায় ২১ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা প্রাপ্য রাজ্য সরকারি কর্মচারী সহ রাজ্য সরকারের কোষাগার থেকে বেতন প্রাপ্ত সমস্ত কর্মচারীদের। অথচ দীর্ঘ চার বছর টাল বাহানা করে রাজ্য সরকার মহার্ঘ ভাতা সম্পর্কে কোনো সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারছেনা। এদিকে মহার্ঘ ভাতা প্রাপ্য ২১ শতাংশ।
এই বিষয়গুলি কে সামনে রেখে রাজ্য কো- অর্ডিনেশনের ডাকে বকেয়া মহার্ঘ ভাতার দাবিতে সারা বাংলার বিভিন্ন সেক্টর, ব্লক, মহকুমা, জেলার প্রায় প্রতিটি দপ্তরে দপ্তরে সোমবার রাজ্য কো- অর্ডিনেশন কমিটির নেতৃত্বে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। তারই অঙ্গ হিসাবে জলপাইগুড়ি জেলার শাসক দপ্তর সহ বিভিন্ন দপ্তরে টিফিন বিরতিতে বিক্ষোভ কর্মসূচিতে অংশ গ্রহন করেন রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা। দাবি না মিটলে আরো বৃহত্তর আন্দোলনে নামবেন রাজ্য কো- অর্ডিনেশন কমিটির নেতৃত্ব।