PB Statement

ধর্মীয় স্থান সংক্রান্ত ১৯১৯১ সালের আইনের পক্ষেই অবস্থান নিক কেন্দ্রের সরকার - পলিট ব্যুরোর বিবৃতি

সিপিআই(এম)-এর পলিট ব্যুরো জোরের সাথে ঘোষণা করছে, যে পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৯১ সালের ধর্মীয় স্থান সম্পর্কিত বিশেষ আইন প্রণীত হয়েছিল তার কোনোরকম পুনঃচর্চা নিষ্প্রয়োজন। এই আইন সম্পর্কে কেন্দ্রের মতামত জানতে চেয়েছে সুপ্রিম কোর্ট, ১৯৯১ সালের আইনের পক্ষেই কেন্দ্রীয় সরকারের স্পষ্ট অবস্থান গ্রহণ করা উচিত।

PB Statement

মায়ানমারের নির্যাতিত মানুষদের রিফিউজি হিসাবে চিহ্নিত করার দাবী জানালো পলিট ব্যুরো

ভারত সরকারের সিদ্ধান্তে দেশের জনগণের সেই সহমর্মিতার অনুভব থাকা উচিত, দুইদেশের মাঝের সীমানা পেরিয়ে আসছেন বলেই কাউকে ‘অবৈধ অনুপ্রবেশকারী’ বলে দাগিয়ে দেওয়া চলে না। নির্যাতনের শিকার হয়ে যারা আসছেন তাদের রিফিউজি হিসাবে যথাযোগ্য মর্যাদা এবং মানবিক সহায়তা দেওয়াই কর্তব্য।

PB Statement

পলিট ব্যুরোর বিবৃতি

জনজীবনের প্রধান
সমস্যা যেমন পেট্রোপন্যের ধারাবাহিক মূল্যবৃদ্ধি প্রসঙ্গে কেন্দ্রের বিজেপি সরকার দেশের
সংসদে যেকোনো আলোচনাই প্রত্যাখ্যান করছে, পলিট ব্যুরো কেন্দ্রীয় সরকারের এই মনোভাবের
তীব্র বিরোধিতা করছে। আলোচনা এড়িয়ে যাবার উদ্দ্যেশ্যেই ১৫ মার্চ অবধি সংসদের অধিবেশন
মুলতবী করে দেওয়া হয়েছে। সংসদে কৈফিয়ত দেবার প্রসঙ্গে ভারতের সংবিধান অনুযায়ী সরকারের
যে দায়বদ্ধতা রয়েছে তাকে সরাসরি খারিজ করে দেওয়ার জঘন্যতম উদাহরন হল এই ঘটনা।
পলিট ব্যুরো আরও একবার পেট্রোপণ্যে যাবতীয় বর্ধিত কর প্রত্যাহার করে নেবার দাবী জানাচ্ছে।

সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিকে চিঠি লিখলেন বৃন্দা কারাত

ধর্ষিতার সম্মতি নিরপেক্ষভাবে এধরনের সওয়াল – জবাব ধর্ষকদের জন্য একটি বার্তা দেবে যে অপরাধের পরে বিবাহ করতে সম্মত হলেই কারাবাসের সাজা থেকে বেঁচে যাওয়া যায়। আমাদের সমাজে এখনও কিছু পশ্চাদপদ চিন্তাভাবনা রয়ে গেছে যার ফলে ধর্ষণের শিকার হওয়া মহিলা “বাজে মেয়ে” হিসাবে প্রতিপন্ন হয় এবং ধর্ষকের সাথে বিবাহের ফলে সে সমাজে তার হৃত সম্মান ফিরে পাবে বলে ধারণা করা হয়। এধরনের মানসিকতাকে কোনভাবেই দেশের সর্বোচ্চ আদালতের পক্ষ থেকে সমর্থন যোগানো উচিত নয়।

Logo oF Communism

কেন্দ্রীয় বাজেট সম্পর্কে পলিট ব্যুরোর বিবৃতি

করোনা সংক্রান্ত খাতে সরকারী খরচ অনেক আগেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, কেবলমাত্র প্রতিষেধকের জন্য খরচটুকুই সরকারের ব্যায় হিসাবে এখন প্রয়োজন। এখন যে প্রসঙ্গে সরকারের অনেক বেশী পরিমানে ব্যায়বরাদ্দ করা প্রয়োজন তা হল মোটের উপর অর্থনৈতিক সংকট যার প্রধান খাতগুলি হল ধ্বংসপ্রাপ্ত কর্মসংস্থানের চেহারা, জীবন – জীবিকার সুরক্ষা, জনগণের আয় বৃদ্ধি এবং বাজারে চাহিদা হ্রাস পাওয়ার মোকাবিলা করা। যেভাবে সরকার গতবারের ব্যায়বরাদ্দের খরচ বকেয়া রেখেছে, এবং এবারের বাজেটেও ব্যায়বরাদ্দে কাটছাঁট করেছে তাতে বলাই যায় জনগণের উপরে এক বিপর্যয় নেমে আসতে চলেছে। এর ফলে জনগনের দুর্দশা বাড়বে এবং বৈষম্য বাড়িয়ে দেবে যার জন্য ইতিমধ্যেই ভারত সারা পৃথিবীতে সুপরিচিত।

Logo oF Communism

কৃষি আইন প্রত্যাহার করতে হবে: সিপিআই(এম) পলিট ব্যুরোর বিবৃতি

কিছু বিচ্ছিন্ন এবং অনভিপ্রেত ঘটনা এই লড়াইয়ের মূল লক্ষ্য থেকে কৃষকদের বিচ্যুত করতে পারবে না। আজ কৃষক সংগঠন গুলির তরফে প্যারেড চলাকালীন শাসক দলের ঘনিষ্ঠ, প্ররোচক এবং ঐক্য ভাঙতে পরিকল্পিত কুকর্মের সাথে জড়িতদের এই আন্দোলনের বাইরে করে দেওয়া হয়েছে। একই সাথে একথাও সত্যি যে ট্র্যাক্টর প্যারেডের জন্য পূর্ব নির্ধারিত রাস্তায় ব্যারিকেড দিয়ে পুলিশের তরফেও আন্দোলনকারীদের মেজাজ হারানোয় যথেষ্ট ইন্ধন দেওয়া হয়েছে। পুলিশের এহেন আচরন ক্ষমার অযোগ্য।এই সমস্যার সমাধানে অবিলম্বে সংসদের আসন্ন বাজেট অধিবেশনেই নয়া কৃষি আইন বাতিল করতে সিপিআই (এম) পলিট ব্যুরো আরো একবার কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে দাবী জানাচ্ছে।

Logo oF Communism

আগামী দিনে সকল গনতান্ত্রিক শক্তিকেই কৃষক আন্দোলনের সাথে যুক্ত হতে হবে: পিপলস ডেমোক্র্যাসির সম্পাদকীয়

কৃষি আইন সম্পর্কে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ তারিখঃ বুধবার – ১৩ জানুয়ারি, ২০২১ একটি অবাস্তব ধারণাপ্রসূত নির্দেশ তিনটি নয়া কৃষি আইন