ভারতের প্রাণশক্তি কাদের হাতে ?

ভারতের নবীন শিক্ষিত সম্প্রদায়কে এ-ক্ষেত্রে সমবেত হতে হবে। চাষী আর মজরদের মধ্যে জীবনের বাণী প্রচার করা আর তাদের সত্যকারের জীবনের সন্ধান দেওয়াই নবীন শিক্ষিত সমাজের একমাত্র কাজ। চাষী আর মজুরদের বলতে হবে, তোমরা অজানা ভবিষ্যতের লাভের আশায়, বর্তমানের শ্রমলব্ধ ধন পরের পায়ে বিলিয়ে দিয়ে বসে আছ, কিন্তু জানো না তোমরা, বিয়োগের ভিতর দিয়ে লাভ কখনো হতে পারে না। লাভের জন্য যে যোগ চাই-ই চাই। তাদের বোঝাতে হবে, তাদের শ্রমের ধনে তাদের ভোগের অধিকার ষোল আনা রয়েছে, সে -অধিকার ত্যাগ করে তারা পৌরুষের পরিচয় না দিয়ে কাপুরুষতার পরিচয়ই দিচ্ছে, মনুষ্যত্ব হতে তারা বহু দূরে সরে পড়েছে। এককথায়, জীবনে খাওয়া-পরার তীব্র আকাঙ্ক্ষা যতদিন না আমাদের দেশের কৃষক ও শ্রমিকগণের প্রাণে জাগবে ততদিন আমাদের অবস্থার পরিবর্তন কিছুতেই হবে না। পরিবর্তনের প্রয়োজনের সৃষ্টি না হলে পরিবর্তন কেনই বা হবে?

ভারতীয় বিপ্লবের স্তর ও কমিউনিস্ট পার্টির একশো বছর - সূর্য্যকান্ত মিশ্র

বিপ্লবের স্তর বুঝতে গেলে সর্বাগ্রে প্রয়োজন ভারতের আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রের প্রধান দ্বন্দ্বগুলোকে অনুধাবন করা।পৃথিবীর যে কোন দেশের ক্ষেত্রেই বিপ্লব বা সমাজের

Logo

কমিউনিস্ট আন্দোলনে মতাদর্শগত সংগ্রামের গুরুত্ব

মার্কসবাদ – লেনিনবাদের মতাদর্শগত ভিত্তিতে কমিউনিস্ট আন্দোলন পরিচালিত হয়। মার্কসবাদ – লেনিনবাদ হল বিপ্লবী তত্ব। এই তত্ব আত্মস্থ করতে হয়

Logo

স্বাধীন ভারতে কমিউনিস্ট সরকার পরিচালনার অভিজ্ঞতা

আজ ২০২০ সালের ১৭ অক্টোবর। ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি গড়ে ওঠার একশো বছর। ১৯২০ সালে আজকের তারিখে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্গত