সাম্প্রদায়িক রাজনীতির বিরুদ্ধেই বামপন্থীদের চিরায়ত লড়াই।

সাম্প্রদায়িক রাজনীতির বিরুদ্ধেই বামপন্থীদের চিরায়ত লড়াই।
স্বাধীনতার ৭৫ বছরে দাঁড়িয়েও সংবিধান বাঁচানোর লড়াই জারি আছে। আরএসএস বিজেপি ভুলিয়ে দিতে চাইছে সংবিধানের মূল উদ্দেশ্য ও বার্তাকে। দেশের
শিল্প আসলে সমাজের প্রতিচ্ছবি দেখানোর আয়না নয় বরং একটা হাতুড়ি।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও বিজেপিকে নাকি নির্বাচনে পরাস্ত করা যায় না! কর্পোরেট মিডিয়া ও ধামাধরা মুখপাত্রদের মারফত সারা দেশে এমনটাই
সহজ, সোজা কথায়- স্বাস্থ্যপরিষেবা নিয়ে ব্যবসার ঘৃণ্য চক্রান্তকে রুখে দিন।
প্রশ্ন: নিরাপদ সর্দার কি এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দেবেন? নিরাপদ সর্দার: আমি সবসময়ে গণআন্দোনের প্রথম সারিতেই ছিলাম, প্রত্যক্ষভাবে হোক বা পরোক্ষভাবে।
শিল্পী পাতা পড়ার শব্দে কেঁপে উঠবেন- এমনটাই দস্তুর।
পুঁজির নিজস্ব সঙ্কট থেকে মুক্তি এই শোষণের যাঁতাকলে কোনমতেই সম্ভব না।
আমরা নির্যাতিত মানুষকে ভরসা দিতে চাইছি।
সেদিন বিধানসভায় মমতা ব্যানার্জি মুখ খোলেননি।বলেছিলেন সূর্য মিশ্র এবং আনিসুর রহমান।প্রসঙ্গ ছিল— রেগায় কাজের অধিকার সঙ্কোচনের বিরুদ্ধে সর্বদলীয় প্রস্তাবের উপর